বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত

 ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত, যাতে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক ডিভাইসটি বেছে নিতে পারেন। নিচে মূল কিছু বিষয় দেওয়া হলো:

 ১. ব্যবহারের উদ্দেশ্য

প্রথমেই ভাবুন, ল্যাপটপটি কী কাজে ব্যবহার করবেন:

 সাধারণ ব্যবহার (ইন্টারনেট, মুভি, অফিস কাজ)

 স্টুডেন্ট/অনলাইন ক্লাস

 প্রোগ্রামিং বা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট

 গ্রাফিক ডিজাইন/ভিডিও এডিটিং

 গেম খেলা 


  ২. প্রসেসর 


 সাধারণ কাজ: 

 মাঝারি কাজ 

 ভারী কাজ 

3.মেমোরি

 সাধারণ কাজ 

 ভারী কাজ বা ভবিষ্যতে আপগ্রেড চিন্তা করলে

 ৪. স্টোরেজ

 ৫. ডিসপ্লে

 সাইজ: 14 ইঞ্চি বা 15.6 ইঞ্চি সাধারণত ভালো

 রেজোলিউশন


 ৬. ব্যাটারি লাইফ


 যদি বেশি বহন করতে হয় বা বাইরে ব্যবহার করেন, তাহলে ৬ ঘণ্টার বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ খুঁজুন

 ৭. গ্রাফিক্স কার্ড

 ৮. পোর্ট ও কানেক্টিভিটি 

 ৯. ব্র্যান্ড ও ওয়ারেন্টি


 জনপ্রিয় ব্র্যান্ড:


 ১০. মূল্য ও বাজেট


 আপনার বাজেট অনুযায়ী সেরা স্পেসিফিকেশন খোঁজ করুন

 একই দামে বিভিন্ন ব্র্যান্ডে পার্থক্য হতে পারে – তুলনা করুন




 


শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫

এক্সেল এর বেসিক পরিচিতি | Ms Excel basic Tutorial


এক্সেল (Excel) একটি শক্তিশালী স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম, যা মাইক্রোসফট কর্পোরেশন তৈরি করেছে। এটি মূলত ডেটা সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়। এক্সেল ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবহারকারী সহজে সংখ্যাগত তথ্য হিসাব করতে, চার্ট তৈরি করতে, এবং বিভিন্ন ফর্মুলা প্রয়োগ করে বিশ্লেষণ করতে পারে।



এক্সেল-এর বেসিক পরিচিতি:


 ১. Workbook এবং Worksheet


 Workbook: এক্সেলের একটি ফাইলকে Workbook বলা হয়। একাধিক Worksheet থাকে একটি Workbook-এ।

 Worksheet: প্রতিটি শীট একটি বড় গ্রিড, যেখানে কলাম (Column) ও সারি (Row) থাকে।


 ২. Row ও Column


 Column: খাড়া দিকের ডাটা – A, B, C, … হিসাবে চিহ্নিত।

 Row: আড়াআড়ি দিকের ডাটা – 1, 2, 3, … হিসাবে চিহ্নিত।


 ৩. Cell


 Row ও Column যেখানে একে অপরকে কাট করে, তাকে Cell বলে। প্রতিটি সেলের একটি ঠিকানা থাকে যেমন A1, B2 ইত্যাদি।



 ৪. Ribbon


 এক্সেলের উপরের দিকে যে অংশে বিভিন্ন টুলস এবং অপশন থাকে, তাকে Ribbon বলা হয়। এতে Home, Insert, Page Layout, Formulas ইত্যাদি ট্যাব থাকে।


 ৫. Formula Bar


 যেখানে আপনি ফর্মুলা লিখতে পারেন। যেমন =SUM(A1\:A5) লিখলে A1 থেকে A5 পর্যন্ত সকল সংখ্যার যোগফল পাওয়া যাবে।


 ৬. Basic Functions/Formula


 SUM: যোগফল বের করে – `=SUM(A1:A5)`

 AVERAGE: গড় নির্ণয় – `=AVERAGE(B1:B5)`

 MAX/MIN: সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন মান – `=MAX(C1:C5)`, `=MIN(C1:C5)`

 IF: শর্তযুক্ত ফর্মুলা – `=IF(A1>50, "Pass", "Fail")`



রবিবার, ৪ মে, ২০২৫

কম্পিউটার কীবোর্ডের পরিচয়

  কম্পিউটার কীবোর্ডের পরিচয়

সংজ্ঞা:

কম্পিউটার কীবোর্ড হলো একটি ইনপুট ডিভাইস (Input Device), যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী কম্পিউটারে বিভিন্ন অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন, ও কমান্ড ইনপুট করতে পারেন।

 কীবোর্ডের মূল অংশসমূহ:


1. আলফানিউমেরিক কী (Alphanumeric Keys):


    ইংরেজি অক্ষর (AZ), সংখ্যা (0–9) ও কিছু চিহ্ন থাকে।

    এটি লেখার জন্য প্রধান অংশ।


2. ফাংশন কী (Function Keys):


    F1 থেকে F12 পর্যন্ত থাকে।

    বিভিন্ন সফটওয়্যারে বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।


3. মডিফায়ার কী (Modifier Keys):


    যেমন: Shift, Ctrl, Alt, AltGr

    অন্যান্য কী এর সাথে চাপলে আলাদা কাজ করে।


4. নেভিগেশন কী (Navigation Keys):


    যেমন: Arrow keys (↑ ↓ ← →), Home, End, Page Up, Page Down

    ডকুমেন্ট বা স্ক্রিনে নেভিগেট করার জন্য ব্যবহৃত হয়।


5. নিউমেরিক কীপ্যাড (Numeric Keypad):


    ডান পাশে থাকে, সংখ্যা টাইপ করার জন্য সুবিধাজনক।


6. স্পেশাল কী (Special Keys):


    যেমন: Enter, Spacebar, Backspace, Delete, Tab, Caps Lock, Esc

    এগুলো নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।

 কীবোর্ড ব্যবহারের উদ্দেশ্য:

 তথ্য টাইপ করা (Text Input)

 সফটওয়্যার নিয়ন্ত্রণ (Software Commands)

 শর্টকাট ব্যবহার করে দ্রুত কাজ করা

 গেম খেলা ও বিভিন্ন প্রোগ্রাম চালানো




শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫

এমএস ওয়ার্ডে পেজ সেটআপের কাজ

  এমএস ওয়ার্ডে পেজ সেটআপের কাজবলতে মূলত ডকুমেন্টের আকার, মার্জিন, অরিয়েন্টেশন (Portrait/Landscape), এবং পেইজ সাইজ ইত্যাদি নির্ধারণ করাকে বোঝায়। নিচে ধাপে ধাপে এমএস ওয়ার্ডে পেজ সেটআপের কাজগুলো দেওয়া হলো:




 🔧 পেজ সেটআপের ধাপসমূহ (MS Word):


 1. পেজ লেআউট ট্যাব এ যান:


 উপরের মেনুবার থেকে "Layout" (বা পুরনো ভার্সনে "Page Layout") ট্যাবটি ক্লিক করুন।


 2. Margin নির্ধারণ:


 Margins বাটনে ক্লিক করুন।

 ডিফল্ট মার্জিনগুলো দেখতে পাবেন: Normal, Narrow, Moderate, Wide ইত্যাদি।

 Custom Margins... নির্বাচন করে নিজে পছন্দমতো মার্জিন নির্ধারণ করতে পারবেন (Top, Bottom, Left, Right)।


 3. Orientation নির্বাচন:


 Orientation বাটনে ক্লিক করে পেজের দিক নির্ধারণ করতে পারবেন:


   Portrait (উঁচুভাবে)

   Landscape (চওড়াভাবে)


 4. Page Size নির্বাচন:


 Size বাটনে ক্লিক করুন।

 প্রয়োজন অনুযায়ী পেজের সাইজ নির্বাচন করুন (A4, Letter, Legal ইত্যাদি)।

 5. Columns (যদি দরকার হয়):

 Layout ট্যাবে থাকা Columns অপশন থেকে ডকুমেন্টে কলাম তৈরি করা যায় (একটি, দুটি বা আরও বেশি)।


 6. Breaks (সেকশন তৈরি):


 Breaks বাটন ব্যবহার করে বিভিন্ন সেকশন ব্রেক দেওয়া যায় (Next Page, Continuous, ইত্যাদি)।


 7. Line Numbers & Hyphenation (প্রয়োজন হলে):


 লাইন নম্বর দিতে বা শব্দভেদে হাইফেন ব্যবহার করতে পারেন।


📌 পরামর্শ:

সব ধরনের পেজ সেটআপ ডকুমেন্ট শুরু করার আগেই করে নেওয়া ভালো, যাতে পুরো ডকুমেন্টে একই সেটিংস থাকে।


কীভাবে এম এক্সেলে ভিউ ট্যাব ব্যবহার করবেন | How to Use View Tab in MS Excel 2007 |

 

Excel-এ View Tab (ভিউ ট্যাব) হল একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্যাব যা ওয়ার্কশীট দেখার ধরন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। নিচে ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করছি কীভাবে আপনি View Tab ব্যবহার করতে পারেন:



 🔍 View Tab কোথায় পাবেন:

1. Excel ওপেন করুন।

2. উপরের Ribbon এ “View” নামে একটি ট্যাব দেখতে পাবেন — সেটাতে ক্লিক করুন।

 📋 View Tab-এর গুরুত্বপূর্ণ অপশনগুলো:

 1. Normal, Page Layout, Page Break Preview

Normal: ডিফল্ট ভিউ, যেটাতে সাধারণত কাজ করা হয়।

Page Layout: আপনি কীভাবে প্রিন্টে দেখতে পাবেন সেটার একটা প্রিভিউ।

Page Break Preview: কোন জায়গায় পেজ ভেঙে যাবে সেটা দেখায়।

 2. Gridlines

 সেলগুলোর চারপাশের ধূসর লাইন দেখতে চাইলে এই অপশন চালু রাখুন।

 এটা অফ করলে গ্রিডলাইনগুলো আর দেখা যাবে না।

 3. Headings

 কলাম (A, B, C...) এবং রো (1, 2, 3...) এর নাম দেখতে হলে এটা অন রাখুন।

 4. Zoom

Zoom In / Zoom Out দিয়ে আপনার ওয়ার্কশীট বড় বা ছোট করে দেখতে পারেন।

100%: নরমাল সাইজে ফিরিয়ে আনে।

Zoom to Selection: যেটা সিলেক্ট করেছেন সেটাকেই বড় করে দেখায়।

 5. New Window

 একই ফাইলের আলাদা একটা উইন্ডো খুলে কাজ করতে পারবেন।

 6. Arrange All

 যদি একাধিক উইন্ডো ওপেন করেন, তাহলে সেগুলো একসাথে সাজিয়ে দেখতে পারবেন।

 7. Freeze Panes

 কলাম বা রো স্ক্রল করলে যাতে উপরের বা বাম পাশের ডাটা স্থির থাকে, তার জন্য।

  উদাহরণ: হেডার ধরে রাখতে Freeze Top Row ব্যবহার করুন।

 8. Split

 স্ক্রিনকে একাধিক অংশে ভাগ করে আলাদা আলাদা অংশে একসাথে কাজ করা যায়।

 9. Hide/Unhide

 উইন্ডো উপাদান লুকানো বা আবার দেখানোর জন্য।





বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫

সুপার কম্পিউটার কি ? What is a super computer?

 সুপার কম্পিউটার কি

সুপার কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যেটি প্রচণ্ড দ্রুতগতিতে এবং অনেক বড় পরিমাণের ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করতে সক্ষম। এটি সাধারণ কম্পিউটারের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী এবং জটিল গণনা, যেমন আবহাওয়ার পূর্বাভাস, পারমাণবিক গবেষণা, মহাকাশ অনুসন্ধান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), এবং বিজ্ঞানভিত্তিক সিমুলেশন—এসব কাজে ব্যবহৃত হয়।

 সুপার কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য:

1. দ্রুত গতি – প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন বা ট্রিলিয়ন ক্যালকুলেশন করতে পারে (FLOPS – Floating Point Operations Per Second এ পরিমাপ করা হয়)।

2. বহু প্রসেসর – হাজার হাজার প্রসেসর একসাথে কাজ করে।

3. উন্নত কুলিং সিস্টেম – প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয়, তাই বিশেষভাবে ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থা থাকে।

4. বিশেষ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত – সাধারণ কাজের জন্য নয়, বরং বিশেষ গবেষণা বা উন্নয়নের কাজে ব্যবহৃত হয়।


 উদাহরণ:

বিশ্বের শীর্ষ সুপার কম্পিউটারগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো:

 Frontier (যুক্তরাষ্ট্র) – ২০২3 সালে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার হিসেবে পরিচিত।

 Fugaku (জাপান) – বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহৃত হয়।


সুপার কম্পিউটার কাজ করে হাজার হাজার প্রসেসর একসাথে চালিয়ে, জটিল সমস্যা খুব দ্রুত সমাধান করার মাধ্যমে। এটি সাধারণ পিসি বা ল্যাপটপের মতো নয়—বরং এটি Parallel Processing (সমান্তরাল প্রক্রিয়াকরণ) প্রযুক্তি ব্যবহার করে।


 সুপার কম্পিউটার কীভাবে কাজ করে: ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা


 ১. Parallel Processing (সমান্তরাল প্রক্রিয়াকরণ):

সুপার কম্পিউটারে একটির বদলে হাজার হাজার প্রসেসর থাকে। একটি বড় সমস্যাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিটি প্রসেসর আলাদাভাবে সমাধান করে। ফলে পুরো কাজটা অনেক দ্রুত শেষ হয়।


উদাহরণ:  

একটি বিশাল পাজল একা না করে, যদি ১০০০ জন একসাথে ছোট ছোট অংশ করে সমাধান করে, কাজটা অনেক দ্রুত হয়—এটাই সুপার কম্পিউটারের মূল ধারণা।


 ২. Memory Management (মেমোরি ব্যবস্থাপনা):

এতে অনেক বেশি RAM এবং স্টোরেজ থাকে। প্রতিটি প্রসেসরের জন্য আলাদা অথবা ভাগ করা মেমোরি থাকে, যাতে তারা দ্রুত তথ্য আদানপ্রদান করতে পারে।


 ৩. HighSpeed Communication:

সব প্রসেসর একে অপরের সঙ্গে কথা বলে (তথ্য আদানপ্রদান করে) একটি বিশেষ দ্রুতগতির নেটওয়ার্কের মাধ্যমে। একে বলা হয় Interconnect Network, যেমন InfiniBand।


 ৪. Specialized Software:

সাধারণ সফটওয়্যার সুপার কম্পিউটারে চলে না। বিশেষভাবে তৈরি সফটওয়্যার লাগে, যেটা একইসাথে বহু প্রসেসরে চলতে পারে (যেমন MPI – Message Passing Interface)।


 ৫. Cooling System (শীতলীকরণ ব্যবস্থা):

এত প্রসেসর একসাথে কাজ করলে অনেক তাপ উৎপন্ন হয়। এজন্য অত্যাধুনিক ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থা থাকে—জল কুলিং, এয়ার কন্ডিশনিং বা এমনকি লিকুইড সাবমারসনও।

 ৬. Huge Power Supply:

সুপার কম্পিউটার চালাতে প্রচুর বিদ্যুৎ লাগে। কিছু সুপার কম্পিউটার পুরো একটি ছোট শহরের মতো বিদ্যুৎ খরচ করে।

 সংক্ষেপে:  

সুপার কম্পিউটার হাজার হাজার প্রসেসর একযোগে ব্যবহার করে একটি বিশাল কাজকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে সমাধান করে, খুব অল্প সময়ে।


উইন্ডোজের মূল বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:







 উইন্ডোজ হ'ল মাইক্রোসফ্ট দ্বারা বিকাশিত একটি অপারেটিং সিস্টেম (ওএস)। এটি ইন্টারফেস এবং সরঞ্জাম সরবরাহ করে যা ব্যবহারকারীদের তাদের কম্পিউটারগুলির সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে এবং সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনগুলি চালানোর অনুমতি দেয়। উইন্ডোজ হ'ল বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি, ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট এবং এমনকি সার্ভারগুলির জন্য ডিজাইন করা সংস্করণগুলি সহ।


উইন্ডোজের মূল বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:


1। গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস (জিইউআই): উইন্ডোজ একটি ডেস্কটপ পরিবেশ ব্যবহার করে যেখানে ব্যবহারকারীরা আইকন, উইন্ডোজ এবং মেনুগুলির মাধ্যমে ফাইল, ফোল্ডার এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলির সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারে।

   

2। মাল্টি-টাস্কিং: উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের একবারে একাধিক প্রোগ্রাম চালানোর অনুমতি দেয়, যা কার্যগুলির মধ্যে স্যুইচ করা সহজ করে তোলে।


3। ফাইল পরিচালনা: ফাইল এক্সপ্লোরার (পূর্বে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার বলা হয়) ব্যবহারকারীদের ফাইল এবং ফোল্ডারগুলি নেভিগেট এবং পরিচালনা করতে সহায়তা করে।


4। সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য: উইন্ডোজগুলিতে অ্যান্টিভাইরাস সুরক্ষা, ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণ (ইউএসি) এর জন্য উইন্ডোজ ডিফেন্ডার এবং এনক্রিপ্ট করার জন্য বিকল্পগুলির মতো সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।


5। সফ্টওয়্যার সমর্থন: উইন্ডোজ মাইক্রোসফ্ট অফিসের মতো উত্পাদনশীলতা সফ্টওয়্যার থেকে গেমস এবং বিশেষ ব্যবসায়ের সরঞ্জামগুলিতে প্রচুর অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে সমর্থন করে।


উইন্ডোজের জনপ্রিয় সংস্করণগুলির মধ্যে রয়েছে উইন্ডোজ 10, উইন্ডোজ 11 এবং উইন্ডোজ 7 এবং উইন্ডোজ এক্সপির মতো পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি। অপারেটিং সিস্টেমটি বছরের পর বছর ধরে বিকশিত হয়েছে টাচ সাপোর্ট, ভার্চুয়াল ডেস্কটপস, ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টস (কর্টানা) এবং ওয়ানড্রাইভের মতো ক্লাউড পরিষেবাদির সাথে সংহতকরণ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য।

MS Word 2013এ পেজ নম্বর (Page Number)

 MS Word 2013এ পেজ নম্বর (Page Number) যুক্ত করা খুবই সহজ। নিচে ধাপে ধাপে বলা হলো:


 পেজ নম্বর যুক্ত করার পদ্ধতি:


1. MS Word 2013 ওপেন করুন এবং যেই ডকুমেন্টে পেজ নম্বর দিতে চান সেটা খুলুন।

2. মেনুবার থেকে Insert ট্যাবে ক্লিক করুন।

3. Insert ট্যাব থেকে Page Number বাটনে ক্লিক করুন।

4. এরপর নিচের যেকোনো একটা অপশন সিলেক্ট করুন, যেখানে আপনি পেজ নম্বর বসাতে চান:

    Top of Page (পাতার উপরে)

    Bottom of Page (পাতার নিচে)

    Page Margins (পৃষ্ঠার পাশের দিক)

    Current Position (যেখানে কার্সর আছে)

5. আপনার পছন্দমতো ডিজাইন সিলেক্ট করুন (যেমন: Simple, Bold Number ইত্যাদি)।

6. পেজ নম্বর যুক্ত হয়ে গেলে উপরের Header & Footer Tools এর ডানদিকে থাকা Close Header and Footer বা Esc চাপুন।


 অতিরিক্ত টিপস:

 যদি আপনি চান প্রথম পাতায় পেজ নম্বর না দেখাতে, তাহলে:

   Page Number ইনসার্ট করার পর Header & Footer Tools এ যান।

   সেখানে Different First Page অপশনটিতে টিক দিন।


 পেজ নম্বর ১ থেকে না শুরু করে অন্য কোনো নম্বর থেকে শুরু করতে চাইলে:

   Insert > Page Number > Format Page Numbers এ ক্লিক করুন।

   Start at: অপশন থেকে আপনি যেই নম্বর থেকে শুরু করতে চান সেটা সিলেক্ট করুন।


কম্পিউটারে এমএস পেইন্ট কী ?

 এমএস পেইন্ট (MS Paint) হলো মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত একটি সহজ এবং বেসিক গ্রাফিক্স এডিটিং প্রোগ্রাম। এর পূর্ণ নাম Microsoft Paint। এটি সাধারণত ছবি আঁকা, সহজ আঁকা সম্পাদনা, রঙ করা এবং বিভিন্ন ইমেজ ফরম্যাটে (যেমন BMP, JPEG, PNG, GIF) সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয়।




 এমএস পেইন্টএর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ:

 ছবি আঁকার জন্য পেনসিল, ব্রাশ এবং বিভিন্ন শেপ (বৃত্ত, বর্গ, ত্রিভুজ ইত্যাদি) সরঞ্জাম

 রঙ বেছে নেওয়ার জন্য color palette

 লেখা যোগ করার টুল (Text Tool)

 ছবি crop, resize ও rotate করার অপশন

 সরল ইন্টারফেস — শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো ব্যবহারকারী সহজেই ব্যবহার করতে পারে



 ব্যবহার:

 স্কুলে শিক্ষার্থীদের ছবি আঁকার জন্য

 স্ক্রিনশটএর ওপর সহজ সম্পাদনার জন্য

 কোনো দ্রুত নোট বা স্কেচ তৈরি করার জন্য


কম্পিউটারে মালওয়্যার কী ? What is Malware on a computer?

 কম্পিউটারে মালওয়্যার কী?


কম্পিউটারে মালওয়্যার (Malware) হলো "ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার" বা ক্ষতিকর প্রোগ্রামের সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি এক ধরনের সফটওয়্যার যা কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কের ক্ষতি করার, তথ্য চুরি করার, বা নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়।


 মালওয়্যারের ধরনগুলো:

1. ভাইরাস (Virus) – নিজেকে অন্যান্য ফাইল বা প্রোগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত করে ছড়িয়ে পড়ে।

2. ওয়ার্ম (Worm) – নিজে নিজেই ছড়িয়ে পড়ে, অন্য ফাইলের প্রয়োজন হয় না।

3. ট্রোজান হর্স (Trojan Horse) – উপকারী প্রোগ্রামের মতো দেখায় কিন্তু ভিতরে ক্ষতিকর কোড থাকে।

4. স্পাইওয়্যার (Spyware) – ব্যবহারকারীর তথ্য চুপচাপ সংগ্রহ করে।

5. অ্যাডওয়্যার (Adware) – অপ্রয়োজনীয় বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বিরক্ত করে এবং কখনো তথ্য চুরি করতে পারে।

6. র‍্যানসমওয়্যার (Ransomware) – কম্পিউটার লক করে বা ফাইল এনক্রিপ্ট করে, এবং মুক্তিপণের দাবি করে।


মালওয়্যার প্রায়ই ইমেইলের মাধ্যমে, অবিশ্বস্ত ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করে, বা ইউএসবি ড্রাইভের মাধ্যমে ছড়ায়।

তোমাকে ধন্যবাদ প্রশ্নটার জন্য! নিচে ধাপে ধাপে সহজভাবে ব্যাখ্যা করছি কিভাবে মালওয়্যার থেকে বাঁচা যায়:


 ✅ মালওয়্যার থেকে বাঁচার ৮টি কার্যকর উপায়:


1. বিশ্বস্ত অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করো:

    যেমন: Bitdefender, Kaspersky, Avast ইত্যাদি।

    নিয়মিত আপডেট করো এবং অটোস্ক্যান চালু রাখো।


2. সফটওয়্যার ও অপারেটিং সিস্টেম আপডেট রাখো:

    পুরনো ভার্সন ব্যবহার করলে হ্যাকার সহজে ঢুকে পড়তে পারে।


3. অচেনা লিংক, ফাইল, বা ইমেইলে ক্লিক কোরো না:

    স্প্যাম বা "Too good to be true" টাইপ অফার এড়িয়ে চলো।


4. বিশ্বস্ত উৎস থেকে অ্যাপস বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করো:

    Google Play Store, Microsoft Store, বা অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করো।


5. ফায়ারওয়াল চালু রাখো:

    এটি তোমার ইন্টারনেট ট্রাফিক ফিল্টার করে এবং সন্দেহজনক কিছু আটকাতে সাহায্য করে।


6. USB বা এক্সটার্নাল ডিভাইস ব্যবহারে সাবধান হও:

    ইউএসবি ইনসার্ট করার আগে স্ক্যান করো।


7. পাসওয়ার্ড শক্তিশালী ও ইউনিক রাখো:

    একাধিক জায়গায় একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার কোরো না।


8. রেগুলার ব্যাকআপ রাখো:

    গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো আলাদা ড্রাইভ বা ক্লাউডে সংরক্ষণ করো।


How to clean Computer RAM ? কী ভাবে RAM পরিষ্কার করবেন ?

 কম্পিউটারের RAM (Random Access Memory) পরিষ্কার করার সময় খুব সাবধান থাকতে হয়, কারণ এটি একটি সেন্সিটিভ হার্ডওয়্যার কম্পোনেন্ট। নিচে ধাপে ...